This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Wednesday, November 15, 2017

মাদরাসার চার দেয়ালে পর্দা নেই কেন? :: সাজিদুর রহমান সাজিদ


মাদরাসার চার দেয়ালে পর্দা নেই কেন?
– 
সাজিদুর রহমান সাজিদ
মাদরাসা বলতেই আমরা বুঝি ইসলামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে ধর্মীয় শিক্ষা দেয়া হয়। নামায-রোযা, হজ্ব-যাকাত, পাক-নাপাক, হালাল-হারাম ও জায়েয-নাজায়েয শিক্ষা দেয়া হয়। অন্যান্য জাগতিক শিক্ষা থাক, ইসলামি শিক্ষাটাই এখানে মুখ্য। ছাত্রদের ইসলামি মন-মানসিকতায় গড়ে তোলা হয়।
কিন্তু মাদরাসায় যদি সহশিক্ষা চালু থাকে- এটা কি আর মাদরাসা থাকল? যাওয়া-আসার রাস্তায় ছাত্রীদের বোরকা আছে, নেকাব আছে। রাস্তায় তারা পর্দা করে ঠিকই; কিন্তু মাদরাসার চার দেয়ালের ভেতরে পর্দা নেই। ছাত্রী-শিক্ষকের মধ্যে পর্দা নেই। ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে পর্দা নেই। এই শিক্ষক এবং ছাত্ররা কোনো মাহরাম নয় ছাত্রীদের। কাজেই তাদের মধ্যে পর্দা করা ফরয। নামায-রোযা যেভাবে ফরয। এ পর্দা লঙ্ঘন করা কবীরা গোনাহ। যারা হরহামেশা এ পর্দা লঙ্ঘন করে, তারা ফাসেক ফাজের। এরা প্রত্যেহ লাগাতার ৫/৬ ঘণ্টা কবীরা গোনায় লিপ্ত থাকে। মাদরাসা তো নেকী করার জন্য- গোনাহ করার জন্য নয়। আশ্চর্য!!
মাদরাসার ভেতরে পর্দা কেন নেই? ছাত্রীদের মুখমণ্ডল খোলা থাকে। ফলে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে দেখা-সাক্ষাৎ হয়। কথা-বার্তা হয়। হাসি-খুশি, রংতামাসা হয়। তারপর আস্তে আস্তে প্রেম হয়। পরিণামে অঘটন ঘটে। পর্দা থাকলে এমনটা হত না। ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে যদি পর্দা থাকত, ছাত্রী-শিক্ষকের মধ্যে যদি পর্দা থাকত- এমন অঘটন ঘটত না। কিন্তু ভেতরে পর্দা নেই কেন? কেউ কি নিষেধ করেছে? অভিভাবকদের পক্ষ থেকে পর্দা না করতে কি চাপ দেয়া হয়েছে? কোনো মুসলমান তো বেপর্দা চলাফেরা করবার জন্য চাপ দিতে পারে না। কক্ষনো না। তাহলে? নাকি নারীর মুখমণ্ডলকে পর্দার অঙ্গ গণ্য করা হয় না?
.
কোনো কোনো মূর্খ বলে থাকে নারীর মুখমণ্ডলকে ঢাকতে হয় না। মুখ পর্দার মধ্যে শামিল নয়। এটা ওই জাহেলের মূর্খতা। সে সতর আর পর্দার মধ্যে পার্থক্য বুঝতে সক্ষম হয়নি।
.
মুখমণ্ডল সমস্ত সৌন্দর্যের কেন্দ্রবিন্দু। কন্যা দেখতে মুখমণ্ডল দেখেই পছন্দ বা নাপছন্দ করে। মুখমণ্ডল অবশ্যই পর্দার অঙ্গ। যেসব পুরুষের সাথে ওই মেয়ের বিয়ে বৈধ, অবশ্যই তাদের থেকে মুখমণ্ডলকে পর্দা করে রাখতে হবে, ঢেকে রাখতে হবে। এটা ওয়াজিব। আর যেসব পুরুষের সাথে ওই মেয়ের বিয়ে হারাম, যেমন- পিতা, আপন ভাই, আপন মামা ইত্যাদি, তাদের থেকে পর্দা করা যেহতু ওয়াজিব নয়; তাই তাদের সামনে মুখ খোলা রাখবে। যারা মাহরাম, যাদের সাথে বিয়ে অবৈধ, তাদের থেকে মুখে পর্দা করতে হয় না। কিন্তু মেয়ের শিক্ষক বা সহপাঠী ছাত্র, ওরা তো মেয়ের মাহরাম নয়, ওদের সাথে মেয়ের বিয়ে তো বৈধ- কাজেই ওদের থেকে মুখমণ্ডলকে ঢেকে রাখতে হবে, পর্দা করতে হবে। এটা ওয়াজিব।
.
হ্যাঁ, কব্জি পর্যন্ত হাত, টাখনু পর্যন্ত পা এবং মুখ নারীর সতর নয়। নিজের বাবা, ভাই, মামা তথা মাহরামদের সামনে ঢেকে রাখতে হবে না। তবে এগুলো অবশ্যই পর্দার ভেতরে শামিল। পরপুরুষ থেকে এগুলোকে অবশ্যই পর্দার হেফাযতে রাখতে হবে। এটা ওয়াজিব।
.
মাদরাসার ভেতরে পর্দা লঙ্ঘনজনিত কেলেঙ্কারী যদি বছর বছর শুনতে হয়, তাহলে এটাকে মহিলামাদরাসা বানিয়ে দিলে কি হয় না? ছেলেরা বালেগ হয়ে গেলে দূর দূরান্তে অন্যত্র গিয়ে লেখাপড়া করবে। এখানে শুধু মেয়েরা পড়বে। খালাস। কোনো সমস্যা হবে না। গোনাহও হবে না।
.
সহশিক্ষা তো নাজায়েয, হারাম। এ হারামে লিপ্ত হওয়া কেন? এটা না মাদরাসা? পাপে লিপ্ত থেকে ইসলামি শিক্ষা দেয়ার জন্য তো ইসলাম বলেনি। পর্দা তো কুরআনপ্রদত্ত, আল্লাহ নির্দেশিত ফরয বিধান। যে মাদরাসা পর্দার এ ফরয বিধানকে লঙ্ঘন করে, ছাত্র-শিক্ষককে প্রত্যেহ দীর্ঘসময় হারামে পাপে লিপ্ত রাখে- সেটা কিসের মাদরাসা? সেটা কিসের ধর্মীয় বিদ্যালয়?
.
মুসলিম! তোমাকে ঠাণ্ডা মাথায় ভাবতে হবে। ভালো মন্দের তফাৎ বুঝতে হবে। বলতে হবে। নইলে ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সাধারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো পার্থক্য থাকবে না। সব একাকার হয়ে যাবে। সমাজে দ্বীন ধর্ম বলতে কিচ্ছু থাকবে না। যারা সচেতন, সমাজের নেতৃস্থানীয়- তাদেরকে অবশ্যই আল্লাহর আদালতে জবাব দিতে হবে।
.
সুতরাং এখনই এলোমেলো সবকিছু ঠিকটাক করে গুছিয়ে নিতে হবে। অন্তত মাদরাসার ভেতরে আল্লাহর বিধান যাতে পালিত হয়, লঙ্ঘন করা না হয়- সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। ওমা আলাইনা ইল্লাল বালাগ।।

Monday, October 30, 2017

বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্টীর ৪৯ তম প্রতিষ্টা বার্ষিকী ও সুবর্ন জয়ন্তীতে পদার্পণ অনুষ্টান চলছে জামালগঞ্জ শিল্পকলা একাডেমীতে




বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্টীর ৪৯ তম প্রতিষ্টা বার্ষিকী ও সুবর্ন জয়ন্তীতে পদার্পণ অনুষ্টান চলছে জামালগঞ্জ শিল্পকলা একাডেমীতে । রবিবার সন্ধ্যায় উপজেলা শিল্পকলা একাডেমী তে সংগঠনের সভাপতি অাকবর হেসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীম অাল ইমরান। সাধারন সম্পাদক হাবিবুর রহমানের সঞ্চালনায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সহসভাপতি সুকেশ রঞ্জন তালুকদার। ৫২ ভাষা অান্দোলন, ৬২ শিক্ষা, ৬৬ ছয় দফা, ৬৯এর গনঅভ্যুথান,৭০ এর নির্বাচন, ৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে স্মৃতিচারন মুলক বক্তব্য রাখেন কমরেড অজিত লাল রায়,এড: অাসাদ উল্লাহ সরকার,মোক্তার হোসেন তালুকদার, নিখিল তালুকদার, হরেন্দ্র তালুকদার,মদরিছ অালী,দীজেন্দ্র লাল দাস,বিধান ভুষন চক্রবতী,জামিল অাহমদ জুয়েল। অনুষ্টানে অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান চৌধুরী,পংকজ পাল চৌধুরী,,বিপ্লব বনিক,প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ সহ উদীচী পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। অালোচনা সভা শেষে উদীচীর শিল্পীরা সঙ্গীত পরিবেশন করেন।

Friday, October 27, 2017

দেশকে শিক্ষা ও বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত করতে সরকার কাজ করছে …প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান

 স্টাফ রিপোর্টার::
সরকারের অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান বলেছেন, দেশকে শিক্ষা ও বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত করতে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। সরকার শিক্ষার জন্য বই ও বিদ্যুৎ বিনামূল্যে প্রদান করছে। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ পেতে কোন টাকা লাগে না। যদি কেউ কাউকে টাকা দিয়ে থাকেন, তা হলে সেই টাকা ফেরত আনুন। যদি কেউ আমার নাম ভাঙ্গিয়ে টাকা নেয়, তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি জনগণের উদ্দেশ্যে বলেন, আগামি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আপনারা নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মান করুন। আমি আবারো নৌকা প্রতীক নিয়ে আপনাদের কাছে ভোটের জন্য আসবো। আপনাদের ভোটে আবারো আ.লীগ সরকার ক্ষমতায় আসলে রাস্তা-ঘাট সহ দেশের সকল উন্নয়ন কাজ দ্রুত এগিয়ে যাবে। তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, বিগত নির্বাচনে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রয়াত জাতীয় নেতা আলহাজ্ব আবদুস সামাদ আজাদের বাড়ির সেন্টার ভূরাখালিতে নৌকা প্রতীকে কোন ভোট পড়েনি। বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী জানেন এবং আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন। তাই এবার উন্নয়নের স্বার্থে সকল আঞ্চলিকতা ভূলে গিয়ে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করবেন। মনে রাখবেন এটি হতে পারে আমার শেষ নির্বাচন। আমি নির্বাচনে আর নাও আসতে পারি। গতকাল শুক্রবার বিকেলে জগন্নাথপুর উপজেলার চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়নের উত্তর রসুলপুর গ্রামে এলাকার ২০০ জন গ্রাহকের মধ্যে বিনামূল্যে পল্লী বিদ্যুৎ সংযোগের উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জগন্নাথপুর উপজেলা আ.লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আকমল হোসেন, জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ ও উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী রেজাউল করিম রিজু। চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি হাজী আবদুল গফুরের সভাপতিত্বে ও শিক্ষক সাইফুল ইসলাম রিপনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য ইউনিয়ন আ.লীগের সাবেক সভাপতি সুনা মিয়া, স্থানীয় ইউপি সদস্য হিরা মিয়া, সাবেক ইউপি সদস্য আহমদ আলী প্রমূখ। সভায় জেলা পরিষদ সদস্য মাহতাবুল হাসান সমুজ, জগন্নাথপুর থানার ওসি মোহাম্মদ হারুনুর রশীদ চৌধুরী, সুনামগঞ্জ পল্লী বিদ্যুতের এজিএম ইমরুল হাসান, উপজেলা আ.লীগের সহ-সভাপতি আবদুল কাইয়ূম মশাহিদ, পৌর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী ইকবাল হোসেন ভূইয়া, পাইলগাঁও ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আ.লীগের সভাপতি আপ্তাব উদ্দিন, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কামাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আবুল হোসেন লালন, পৌর কাউন্সিলর গিয়াস উদ্দিন মুন্না, জগন্নাথপুর উপজেলা প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক মো.শাহজাহান মিয়া, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাফরোজ ইসলাম মুন্না, সাধারণ সম্পাদক রুমেন আহমদ, চিলাউড়া-হলদিপুর ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক ও ইউপি সদস্য সুজাত মিয়া, যুগ্ম-আহবায়ক সাব্বির আহমদ সহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। পরে আনুষ্ঠানিকভাবে বাতি জ্বালিয়ে পল্লী বিদ্যুৎ সংযোগের উদ্বোধন করেন প্রতিমন্ত্রী এবং ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-আহবায়ক সাব্বির আহমদের উদ্যোগে অতিথিদের আপ্যায়ন করা হয়। এর আগে উপজেলার ঐহারকোনা গ্রামে পল্লী বিদ্যুৎ সংযোগের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান। এতে সিলেট বিভাগীয় অনলাইন প্রেসক্লাব সভাপতি শেখ মোঃ লুৎফুর রহমান সহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য রাখেন। এছাড়া আরো বিভিন্ন গ্রামে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান।

পুলিশী বাধা উপক্ষো করে বিএনপির বিক্ষোব মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্টিত


Jamalganj24:
সুনামগঞ্জে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপর মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারী পরোয়ানা জারির প্রতিবাদে বিক্ষোব মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্টিত হয়েছে। সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপি,যুবদল ও ছাত্রদলের উদ্যোগে আজ শনিবার দুপুরে জেলার পুরাতন বাসষ্ঠ্যান্ডের দলীয় কার্য্যালয় থেকে এক বিশাল বিক্ষোব মিছিল বের হয়। বিক্ষোব মিছিলটি জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে জেলার ট্রাফিক পয়েন্টে পুলিশের বাধার সম্মুক্ষিন হয়। পরে দোজা মাকের্টের সামনে প্রতিবাদ সভা করেন। এসময় জেলা বিএনপির সাংগঠানিক সম্পাদক নজরুল ইসলামের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন,জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি কলিম উদ্দিন আহম্মদ মিলন,জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ওয়াকিফুর রহমান গিলমান,সাবেক চেয়ারম্যান আকবর আলী,জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ও তাহিরপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আনিসুল হক,জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি সেলিম উদ্দিন,মল্লিক মইনুদ্দিন,আনসার উদ্দিন,চেয়ারম্যান ফুল সিয়া,আবুল কালাম,জেলা কৃষকদল সহ সভাপতি আ ত ম মিজবা,জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠানিক সম্পাদক ও তাহিরপুর উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক জুনাব আলীসহ জেলার যুবদল,ছাত্রদল সহ র্শীষ নেতৃবৃন্ধ উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন।

জামালগঞ্জে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শংকর সমাজপতি’র বিরুদ্ধে অভিযোগ

জামালগঞ্জ উপজেলায় জমি-জমা সংক্রান্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে প্রাথমিক বিদ্যালেেয়র শিক্ষক শংকর সমাজপতির নেতৃত্বে গ্রাম্য বিচার শালিসের নামে ২টি পরিবারকে সমাজ থেকে উচ্ছেদ করায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার’র বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। লিখিত অভিযোগে জানা যায়, ফেঁনারবাঁক ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের খুজারগাঁও গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা মৃত নন্দলাল তালুকদারের ছেলে বীরেন্দ্র তালুকদার গ্রাম সংলগ্ন শিবগঞ্জ বাজারে একটি দোকানের ভিট ক্রয় করিলে ঐ ভিটের মালিক বিক্রয়কৃত ভিট বুঝিয়ে দিতে আসলে একই গ্রামের চরিত্র তালুকদারের সাথে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শংকর সমাজপতি’র যোগসাজসে ক্রয়কৃত ভিট দখলে বাঁধা নিষেধসহ নানা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে গ্রামে শালিশের নামে বিচার বসিয়ে বীরেন্দ্র তালুকদারের  অনুপস্থিতিতে এক তরফা রায় ঘোষনা করে জরিমানা ৯হাজার টাকা এবং ৯টা জুতার বাড়ি উক্ত রায় না মানায় শচীন্দ্র তালুকদার,পিযুষ তালুকদার,অনিক তালুকদার,নিপেশ তালুকদার সহ আরও অনেকেই গ্রামে রায় মেনে নেওয়ার জন্য নির্যাতন শুরু করে। উপায় অন্তর না পেয়ে বীরেন্দ্র তালুকদার গ্রাম ছেড়ে অন্যত্র পালিয়ে যান এবং গ্রামে বিদ্যালয় থাকা সত্বেও বীরেন্দ্র তালুকদারের ছেলে মেয়ে ও তার ভাই’র ছেলে মেয়ে বাধ্য হয়ে অন্য বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করছে। বীরেন্দ্র তালুকদারের বৃদ্ধ মা বাড়িতে গৃহপালিত গরু-বাছুর নিয়ে আতংকের মাঝে দিনাতিপাত করছে। এ অবস্থা চলতে থাকায় গ্রামের গন্যমান্য ব্যাক্তি বর্গকে নিয়ে বিচার শালিস করার চেষ্টা করে অবশেষে ব্যার্থ হয়ে জামালগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে প্রতিকার না পেয়ে ১৩ই আগষ্ট উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে নির্বাহী মহোদয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য থানায় প্রেরন করেন। শংকর সমাজপতির নেতৃত্বে তার নামাংকিত লাঠিয়াল বাহিনী ক্ষিপ্ত হইয়া বীরেন্দ্র তালুকদারকে গ্রাম ছাড়া করে। এব্যাপার বীরেন্দ্র তালুকদার বলেন,আমি দিন মজুর,কাজকর্ম ও রাস্তা চলতে পথরোধ করে,বাজারে ভাড়াটে নৌকায় না নেওয়ার জন্য বলে রাখছে,আমার ছেলে মেয়েদের বিদ্যালয়ে যাওয়া প্রায় বন্ধ।মাষ্টার বাবুরে আমি কতবার কইলাম আমার অপরাধ কিতা ,আমারে ছাড়া আপনারা বিচার করলা,আমি বিচারের কথা নিজেই জানিনা,তাইন খালি খইন শালিশের রায় মানতে হবে।আমি বললাম আমি দিন মজুর মানুষ টাকা কই পামু জুতার বাড়ি না হয় লইলাম,তখন শংকর মাষ্টার বলে টাকা না হইলে হইতনা। এ ব্যাপারে জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসেম বলেন,নির্বাহী মহোদয়ের অফিস থেকে একটা অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যাবস্থা নেব।

Stay With Us always. Our website is processing to Premium Web Version



The First And Top Newspaper in Jamalganj. Our Website is Now Processing to Premium Version....
Stay With us Always . We Try To Publish True News Always.
We need few Journalist. If You want to clime this Offer, You will contact with us :
Our E-mail: Boomnet.bd@gmail.com
        Phone: +13067003612
         
        Special Thanks To Voice Of Sunamganj